শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
গ্যালারিতে থেকে স্বামীর পিছনে লাগলেন ধনশ্রী, লজ্জায় রাঙা চহাল

গ্যালারিতে থেকে স্বামীর পিছনে লাগলেন ধনশ্রী, লজ্জায় রাঙা চহাল

গ্যালারিতে থেকে স্বামীর পিছনে লাগলেন ধনশ্রী, লজ্জায় রাঙা চহাল
গ্যালারিতে থেকে স্বামীর পিছনে লাগলেন ধনশ্রী, লজ্জায় রাঙা চহাল

ক্রীড়া ডেস্ক : কলকাতাকে হারাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছেন রাজস্থানের স্পিনার যুজবেন্দ্র চহাল। হ্যাটট্রিক-সহ পাঁচ উইকেট তুলে নিয়ে একার হাতেই হারান তিনি।সোমবার কলকাতাকে হারাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছেন রাজস্থানের স্পিনার যুজবেন্দ্র চহাল।

হ্যাটট্রিক-সহ পাঁচ উইকেট তুলে নিয়ে কলকাতার মেরুদণ্ড একার হাতেই ভেঙে দিয়েছেন তিনি। জস বাটলার শতরান করলেও স্বাভাবিক ভাবেই ম্যাচের সেরা ক্রিকেটার বেছে নেওয়া হয় চহালকে। ম্যাচের পরেই অবশ্য তাঁর পিছনে লাগলেন স্ত্রী ধনশ্রী বর্মা। গ্যালারি থেকেই চহালের সাক্ষাৎকার নিলেন তিনি।

সোমবার ম্যাচের পর গ্যালারিতে দেখা যায় ধনশ্রীকে। মাঠে দাঁড়িয়ে থাকা চহালের উদ্দেশে তিনি জিজ্ঞাসা করেন, ‘আজ আমি জৈবদুর্গ থেকে বেরিয়ে গিয়েছি। কেমন লাগছে তোমার?’ চহাল শুনেই লজ্জা পেয়ে যান। কোনও মতে বলেন, ‘খুব ভাল লাগছে।’

তার পরেই ধনশ্রীর প্রশ্ন, ‘এত খুশি হলে যে হ্যাটট্রিক করে ফেললে?’ চহালের জবাব, ‘হ্যাঁ, জীবনের প্রথম হ্যাটট্রিক বলে কথা।’ চহাল এবং ধনশ্রীর এই কথাবার্তার ভিডিয়ো নিজেদের ইনস্টাগ্রামের পোস্ট করে রাজস্থান লিখেছে, ‘চহাল খুশি, ভাবি খুশি, আমরাও খুশি।

’সোমবার ম্যাচের পর চহাল বলেন, “এই ম্যাচে জিততে গেলে আমাকে উইকেট নিতেই হত। আমি সেটাই করেছি। নিজের বোলিং নিয়ে প্রচুর খেটেছি। কোচ এবং অধিনায়কের সঙ্গে কথা বলেছি। হ্যাটট্রিক বলের সময় গুগলি দিতে চেয়েছিলাম। কিন্তু পরে পিছিয়ে আসি। হ্যাটট্রিক না হয়ে ওই বলে যদি কোনও রান না হত তা হলেও আমি খুশি হতাম।”

মতিহার বার্তা / এম টি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply